মানবতা কোথায়!! ধ্বংশেরপথে জাতি
রক্তের খেলায় মেতে উঠেছে মায়ানমারের উগ্র সমাজ ও সেনাবাহিনীরা।প্রতিনিয়তই রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর উপর নির্যাতন বেড়েই চলেছে রকেট গতিতে থামার কোন অবকাশ নেই।
আজ টেকনাফের ৩টি পয়েন্ট দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশকারী রোহিঙ্গাদের ৪টি নৌকাকে ফেরত পাঠিয়েছে বিজিবি (বর্ডার গার্ড অব বাংলাদেশ)। বিজিবি২ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আবু জার আল জাহিদ এমনটি জানিয়েছেন। তিনি বলেন নির্যাতনের শিকার হয়ে বহু রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করতেছে।
এদিকে
(ইইউ) মায়ানমারে
রোহিঙ্গা নির্যাতন
নিয়ে ক্ষোভ
প্রকাশ করে
বলেছে, যে
শক্তির অপব্যবহার
করতেছে মায়ানমার
সরকার এজন্য
স্বাধীন তদন্ত
কমিশন গঠনের
দাবি করেছে
তারা।
ইইউ এর
মুখপাত্র "ফ্রেদেরিকা মেখোরিনি"
এ কথা
বলেন।
এদিকে জাতিসংগের
স্বাস্থ্য বিষয়ক সংস্থা WHO এর প্রতিবেদনে
বলাহয়েছে যে
স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্ছিত হচ্ছে
৭,০০০
হাজার এরও
বেশি গর্ভবতী
মহিলা।
সে জন্য
তীব্র স্বাস্থ্য
সেবার অভাবে
ভূগতেছে রাখাইনের
মংডু এলাকা। মায়ানমারের
এই ধ্বংশলীলায়
যে তাদের
ক্ষতি করতেছে
তা নয়। এটি
বরং আমাদের
জীবনযাত্রায় বিরুপ প্রভাব ফেলতেছে।
তথ্য মতে বর্তমানে
১,০০০
হাজারেরও বেশি
রোহিঙ্গা কক্সবাজার
সীমান্ত দিয়ে
প্রবেশ করেছে
এমনকি অবাদে
বিচরন করতেছে। আপনারা
জানেন যে
মগ নামে
পরিচিত বৌদ্ব
রাখাইনরা রাজধানী
ম্রাইক-উতে
মিছিল করেছিল। তাদের
রয়েছে বরসা,
তরবারি,গুলি,পেট্রোল বোমের
মতো প্রাণ
গাতি অস্ত্র। আপনারা
জানেন যে
স্থানীয় সরকার,
কেন্দ্রিয় সরকার থেকে শুরু করে
যারা নিরাপত্তা
রক্ষা বাহিনীর
মদদে চলছে
মায়ানমার থেকে
রোহিঙ্গা নামক
জাতিকে বের
করে দেয়ার
পরিকল্পনা।
আশংকা করা
হচ্ছে যে
৫,০০০
বেশি ঘর-বাড়ি পুড়ে
ছাই হয়ে
গেছে।
অনেকেই ঘরবাড়ি
ছেড়ে পাড়ি
দিয়েছে বঙ্গোপসাগরে,
লড়ছে মৃত্যুর
সাথে পাঞ্জা।
যা বিশ্ববাসি
শুধু দর্শকের
মতো তাকিয়ে
দেখতেছে।
বাধ্য হয়ে
তারা বাংলাদেশে
পাড়ি দিতেছে। দেশের
কল্যানের জন্য
বাংলাদেশ তাদেরকে
ফিরিয়ে দিতেছে। সম্প্রতি
মালেশিয়া এই
পরিস্থিতির তীব্র নিন্দা জানিয়েছে।
এর মন্তবে
মায়ানমারের প্রেসিডেন্ট দপ্তরের ডেপুটি জেনারেল
"ইউ জউ
হায়ে" বলেন প্রতিবেশি দেশের সার্বভৌমত্তের
প্রতি মালেশিয়ার
শ্রদ্ধা দেখনো
উচিত।
তিনি বলেন
আঞ্ছলিক জোটের
মূলনীতিতে একটি দেশের অভ্যন্তরীন বিষয়ে
হস্থক্ষেপ করার অধিকার আরেকটি দেশের
নেই।
হিউম্যান রাইট
জানিয়েছে এরিমধ্যে
৩০,০০০
এর বেশি
রুহিঙ্গা ঘরবাড়ি
ছেড়ে পালিয়েছে।
২০১২ সালে সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ছড়িয়ে
পড়লে কয়েক
লক্ষ রোহিঙ্গাকে
ঘরবাড়ি থেকে
উচ্ছেদ করা
হয়।
তারপর থেকে
তারা পুলিশ
পাহাড়ায় দারিদ্রপীড়িত
ক্যাম্পে দিনযাপন
করতেছে।
সেখানে তারা
বঞ্ছিত হচ্ছে
শিক্ষা ও
সাস্থ্য থেকে
এমনকি তাদের
আন্দোলন কে
দমিয়ে রাখা
হচ্ছে।
এমন অমানবিক
কর্মকান্ডের অবসান না হলে আর
কিছুদিন পর
একটি জাতি
পৃথিবী থেকে
চিরতরে হারিয়ে
যাবে।
এবং এর
দায় আমাদের
আমাদেরই থেকে
যাবে।Written by: Rumman Chowdhury
& Daark Skai Neel
" অস্ত্রহাতে প্রেমের প্রস্তাব আসলে,মেনেজ করে নিস"


মানবতা যেন কালের গর্বে হারিয়ে যাচ্ছে।
ReplyDeleteWe should do something for them
ReplyDelete